এখন বয়স ২৩। ১৯ বছর বয়সে TAC প্রতিষ্ঠা করেন তৃষ্ণিত। চার বছরের ভিতর সংস্থার বাড়বৃদ্ধি রীতিমতো বিস্ময়ের দাবি রাখে। শুধু ভারত নয়, দেশের বাইরেও তৃষ্ণিতের ব্যবসা সম্প্রসারিত হচ্ছে। সম্প্রতি দুবাইতে একটি অফিস খুলেছে TAC। শীঘ্রই ব্যবসা সম্প্রসারিত করা হচ্ছে উত্তর আমেরিকা, সিঙ্গুপুর ও লন্ডনে। নিজের হাতে গড়া সংস্থা নিয়ে এখন দুনিয়া জোড়া ব্যবসার কথা ভাবছেন তৃষ্ণিত। চার বছরে ব্যবসার গতি এতই ভাল যে, আগামী আর্থিক বছরে তৃষ্ণিত অন্ততপক্ষে ১ মিলিয়ন ডলার TAC –এর মাধ্যমে আয় করবেন বলে আশা। Reliance Industries Limited, Gujarat Police, Punjab Police, International Tractors Limited (Sonalika), AMUL, Avon Cycles, RALSON, Central Bureau of Investigation (CBI) এর সাইবার সিকিওরিটির বিভিন্ন ধরনের দায়িত্ব সামলাচ্ছে TAC Security Solutions।
আসলে কম্পিউটারের সঙ্গে তৃষ্ণিতের ভালবাসাবাসির শুরুটা হয়েছিল ছেলেবেলাতেই। ওঁর বাবা ছেলেকে একটি কম্পিউটার উপহার দিয়েছিলেন। সারাক্ষণ ওটা ঘাঁটাঘাঁটি করতে করতেই হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার দুটি ক্ষেত্রেই দখল নিয়ে নিলেন তৃষ্ণিত। সুযোগমতো এর-তার কাছ থেকে বুঝে নিতেন খুঁটিনাটি প্রশ্নগুলির উত্তর। এভাবে ১৯ বছরে পড়তে না পড়তেই তৃষ্ণিত একজন বিশেষজ্ঞ হয়ে উঠেছেন। আর সিদ্ধান্ত নিলেন সাইবার সিকিওরিটিতে পেশাদার হিসাবে কাজ শুরু করবেন। কর্পোরেট ও সরকারি প্রতিষ্ঠাগুলিতে কাজ চেয়ে আবেদন জানিয়ে ভাল সাড়াও পেলেন। তৃষ্ণিতের স্বপ্ন এইভাবে সফল হয়ে গেল। বর্তমানে দেশের তরুণতম সাইবার ক্রাইম বিশেষজ্ঞদের মধ্যে অন্যতম তৃষ্ণিত অরোরাও।
সাইবার সিকিওরিটি নিয়ে সম্প্রতি কয়েকটি বইও লিখে ফেলেছেন তৃষ্ণিত। ওয়েব ডিফেন্স ও এথিক্যাল হ্যাকিং নিয়ে লেখা The Hacking Era .বই হিসাবে সম্প্রতিকালে প্রকাশিত হয়েছে। আই টি ইনফ্রাস্টাকচার ও ডেটা সিকিওরিটির ব্যবসা এখন আধুনিকতম ব্যবসাগুলির ভিতর অন্যতম। সাইবার ক্রিমিনালদের সঙ্গে যুঝে উঠতে সারা বিশ্ব জুড়েই নানা ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। ব্রিকস সম্মেলনে এ বিষয়ে ভারতের সঙ্গে রাশিয়ার একটি চুক্তি সাক্ষরিত হয়েছে। প্রতিটি সংস্থার ক্ষেত্রে গোপনীয়তা রক্ষা করার জন্যে তাদের অভ্যন্তরীণ সাইবার সিকিওরিটির ব্যবস্থা জোরালো করা প্রয়োজন। ফলে তৃদষ্ণিতের ব্যবসার গতি বাড়ছে। TAC Security Solutions নিজস্ব ১৫জন কর্মীর ভরসায় ৫০টি সংস্থার সঙ্গে চুটিয়ে কাজ করছে। গড়া হয়েছে Cyber Emergency Response Team (TAC-CERT) । সম্প্রতি Cyber Emergency Response Team UAE-তেও অ্যাসাইনমেন্ট সারতে যাচ্ছে।
তৃষ্ণিত আরও জানিয়েছেন, আগামী এক বছরের ভিতর ভারতের অন্ততপক্ষে ৩০০টি কর্পোরেট সংস্থার সঙ্গে ব্যবসা করার লক্ষ্য রয়েছে TAC-এর। MD, Kedia Securities -এর বিজয় কেডিয়া তৃষ্ণিতের স্বপ্নকে বাড়তে দিতে সহায়তা করছেন। কীভাবে আগামী এক বছরের ভিতর ১০ লক্ষ টাকা TAC ফান্ডিং বাবদ ওঠাতে পারে, সে ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিচ্ছেন। এছাড়া, অ্যাঞ্জেল ইনভেস্টর সুবিন্দর খুরানা ওঁর ব্যবসায়িক কৌশলের পরামর্শদাতা। তৃষ্ণিত বললেন, আমার পাশে আছে এক সময়ের সহপাঠী বন্ধুরাও। যাঁদের ভিতর অনেকেই বি টেক।
সারা পৃথিবী জুড়ে সাইবার অপরাধ বাড়ছে। এ দেশেও একই হাল। ৩.২ মিলিয়ন ডেবিট কার্ডকে হ্যাক করার চেষ্টা চলছে। যদি অপরাধীরা এ উদ্দেশ্য সিদ্ধ করতে পারে – তাহলে সাধারণ মানুষ ঘোরতর বিপদে পড়বেন। শুধুমাত্র ব্যাঙ্ক পরিষেবাই নয়, আক্রান্ত হবে নানান সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের জরুরি পরিষেবাগুলিও। এই পরিস্থিতিতে তিন মাস অন্তর TAC-এর কাজকর্মের বাড়বৃদ্ধি ঘটছে ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ হারে। চলতি বছরে সারা বিশ্বে সাইবার সিকিওরিটির ব্যবসার পরিমাণ টাকার অঙ্কে দাঁডি়য়েছে ১২২.৪৫ বিলিয়ন ডলারে। ২০২১ সালের মধ্যে২০২.৩৬ বিলিয়ন ডলারে।
আসলে কম্পিউটারের সঙ্গে তৃষ্ণিতের ভালবাসাবাসির শুরুটা হয়েছিল ছেলেবেলাতেই। ওঁর বাবা ছেলেকে একটি কম্পিউটার উপহার দিয়েছিলেন। সারাক্ষণ ওটা ঘাঁটাঘাঁটি করতে করতেই হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার দুটি ক্ষেত্রেই দখল নিয়ে নিলেন তৃষ্ণিত। সুযোগমতো এর-তার কাছ থেকে বুঝে নিতেন খুঁটিনাটি প্রশ্নগুলির উত্তর। এভাবে ১৯ বছরে পড়তে না পড়তেই তৃষ্ণিত একজন বিশেষজ্ঞ হয়ে উঠেছেন। আর সিদ্ধান্ত নিলেন সাইবার সিকিওরিটিতে পেশাদার হিসাবে কাজ শুরু করবেন। কর্পোরেট ও সরকারি প্রতিষ্ঠাগুলিতে কাজ চেয়ে আবেদন জানিয়ে ভাল সাড়াও পেলেন। তৃষ্ণিতের স্বপ্ন এইভাবে সফল হয়ে গেল। বর্তমানে দেশের তরুণতম সাইবার ক্রাইম বিশেষজ্ঞদের মধ্যে অন্যতম তৃষ্ণিত অরোরাও।
সাইবার সিকিওরিটি নিয়ে সম্প্রতি কয়েকটি বইও লিখে ফেলেছেন তৃষ্ণিত। ওয়েব ডিফেন্স ও এথিক্যাল হ্যাকিং নিয়ে লেখা The Hacking Era .বই হিসাবে সম্প্রতিকালে প্রকাশিত হয়েছে। আই টি ইনফ্রাস্টাকচার ও ডেটা সিকিওরিটির ব্যবসা এখন আধুনিকতম ব্যবসাগুলির ভিতর অন্যতম। সাইবার ক্রিমিনালদের সঙ্গে যুঝে উঠতে সারা বিশ্ব জুড়েই নানা ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। ব্রিকস সম্মেলনে এ বিষয়ে ভারতের সঙ্গে রাশিয়ার একটি চুক্তি সাক্ষরিত হয়েছে। প্রতিটি সংস্থার ক্ষেত্রে গোপনীয়তা রক্ষা করার জন্যে তাদের অভ্যন্তরীণ সাইবার সিকিওরিটির ব্যবস্থা জোরালো করা প্রয়োজন। ফলে তৃদষ্ণিতের ব্যবসার গতি বাড়ছে। TAC Security Solutions নিজস্ব ১৫জন কর্মীর ভরসায় ৫০টি সংস্থার সঙ্গে চুটিয়ে কাজ করছে। গড়া হয়েছে Cyber Emergency Response Team (TAC-CERT) । সম্প্রতি Cyber Emergency Response Team UAE-তেও অ্যাসাইনমেন্ট সারতে যাচ্ছে।
তৃষ্ণিত আরও জানিয়েছেন, আগামী এক বছরের ভিতর ভারতের অন্ততপক্ষে ৩০০টি কর্পোরেট সংস্থার সঙ্গে ব্যবসা করার লক্ষ্য রয়েছে TAC-এর। MD, Kedia Securities -এর বিজয় কেডিয়া তৃষ্ণিতের স্বপ্নকে বাড়তে দিতে সহায়তা করছেন। কীভাবে আগামী এক বছরের ভিতর ১০ লক্ষ টাকা TAC ফান্ডিং বাবদ ওঠাতে পারে, সে ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিচ্ছেন। এছাড়া, অ্যাঞ্জেল ইনভেস্টর সুবিন্দর খুরানা ওঁর ব্যবসায়িক কৌশলের পরামর্শদাতা। তৃষ্ণিত বললেন, আমার পাশে আছে এক সময়ের সহপাঠী বন্ধুরাও। যাঁদের ভিতর অনেকেই বি টেক।
সারা পৃথিবী জুড়ে সাইবার অপরাধ বাড়ছে। এ দেশেও একই হাল। ৩.২ মিলিয়ন ডেবিট কার্ডকে হ্যাক করার চেষ্টা চলছে। যদি অপরাধীরা এ উদ্দেশ্য সিদ্ধ করতে পারে – তাহলে সাধারণ মানুষ ঘোরতর বিপদে পড়বেন। শুধুমাত্র ব্যাঙ্ক পরিষেবাই নয়, আক্রান্ত হবে নানান সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের জরুরি পরিষেবাগুলিও। এই পরিস্থিতিতে তিন মাস অন্তর TAC-এর কাজকর্মের বাড়বৃদ্ধি ঘটছে ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ হারে। চলতি বছরে সারা বিশ্বে সাইবার সিকিওরিটির ব্যবসার পরিমাণ টাকার অঙ্কে দাঁডি়য়েছে ১২২.৪৫ বিলিয়ন ডলারে। ২০২১ সালের মধ্যে২০২.৩৬ বিলিয়ন ডলারে।